“ভালোবাসা ও মানবতার আলো – হযরত ঈদ্রিস (আ.)–এর নৈতিক শিক্ষা”

 

হযরত ঈদ্রিস (আ.) ছিলেন আল্লাহর নির্বাচিত এক মহান নবী, যিনি পৃথিবীতে সত্য, ন্যায় ও মানবতার আলো ছড়িয়ে গেছেন। তাঁর জীবন ছিল জ্ঞান, ধৈর্য, সৎকর্ম ও নৈতিকতার প্রতীক। ইতিহাসে পাওয়া যায়—তিনি ছিলেন প্রথম নবীদের একজন, যিনি মানুষকে লেখাপড়া, গণনা ও চিন্তা–ভাবনার জ্ঞান শিখিয়েছিলেন। তাঁর শিক্ষা ছিল পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট—মানুষ যদি মানবতার পথে থাকে এবং নৈতিকতা ধরে রাখে, তবে সমাজে শান্তি স্থাপন সহজ হয়।  হযরত ঈদ্রিস (আ.)–এর মূল বার্তা ছিল ভালোবাসা ও দয়া। তিনি মানুষকে সততা, সত্যবাদিতা এবং পরোপকারের গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর জীবন আমাদের শিখায়—হৃদয়ের পবিত্রতা ও ইমানের দৃঢ়তা মানুষকে আরও মহৎ করে তোলে। সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে প্রত্যেককে নিজের আচরণে মানবতা ও সহমর্মিতা প্রকাশ করতে হবে। ঈদ্রিস (আ.) সেই পথই দেখিয়েছেন—কীভাবে সঠিক নীতি, ধৈর্য ও সৎকর্ম একজন মানুষকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেয়।  তিনি ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি কলম দিয়ে লিখতে শিখেছিলেন বলে অনেক ইসলামী ঐতিহাসিক বর্ণনায় উল্লেখ আছে। এই জ্ঞানের প্রচার মানব জাতির উন্নয়নকে সামনে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। তাঁর নৈতিকতা ও বাণী আজও সময়োপযোগী, কারণ সমাজে শান্তি, ভালোবাসা, দয়া ও সত্যবাদিতার প্রয়োজন আজও অপরিহার্য।  বর্তমান বিশ্বের অস্থিরতার মাঝেও হযরত ঈদ্রিস (আ.)–এর শিক্ষা আমাদের মনে নতুন শক্তি যোগায়। তাঁর জীবন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়—মানুষের অন্তরে যদি মানবতার আলো থাকে, তাহলে অন্ধকার কখনো টিকতে পারে না। তাঁর পথঅনুসরণ_করলেই_আমরা_একটি_সুন্দর,_শান্তিপূর্ণ_ও_ন্যায়পূর্ণ_সমাজ_গড়ে_তুলতে_পারি
Thumbnail image


হযরত ঈদ্রিস (আ.) ছিলেন আল্লাহর নির্বাচিত এক মহান নবী, যিনি পৃথিবীতে সত্য, ন্যায় ও মানবতার আলো ছড়িয়ে গেছেন। তাঁর জীবন ছিল জ্ঞান, ধৈর্য, সৎকর্ম ও নৈতিকতার প্রতীক। ইতিহাসে পাওয়া যায়—তিনি ছিলেন প্রথম নবীদের একজন, যিনি মানুষকে লেখাপড়া, গণনা ও চিন্তা–ভাবনার জ্ঞান শিখিয়েছিলেন। তাঁর শিক্ষা ছিল পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট—মানুষ যদি মানবতার পথে থাকে এবং নৈতিকতা ধরে রাখে, তবে সমাজে শান্তি স্থাপন সহজ হয়।

হযরত ঈদ্রিস (আ.)–এর মূল বার্তা ছিল ভালোবাসা ও দয়া। তিনি মানুষকে সততা, সত্যবাদিতা এবং পরোপকারের গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর জীবন আমাদের শিখায়—হৃদয়ের পবিত্রতা ও ইমানের দৃঢ়তা মানুষকে আরও মহৎ করে তোলে। সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে প্রত্যেককে নিজের আচরণে মানবতা ও সহমর্মিতা প্রকাশ করতে হবে। ঈদ্রিস (আ.) সেই পথই দেখিয়েছেন—কীভাবে সঠিক নীতি, ধৈর্য ও সৎকর্ম একজন মানুষকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেয়।

তিনি ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি কলম দিয়ে লিখতে শিখেছিলেন বলে অনেক ইসলামী ঐতিহাসিক বর্ণনায় উল্লেখ আছে। এই জ্ঞানের প্রচার মানব জাতির উন্নয়নকে সামনে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। তাঁর নৈতিকতা ও বাণী আজও সময়োপযোগী, কারণ সমাজে শান্তি, ভালোবাসা, দয়া ও সত্যবাদিতার প্রয়োজন আজও অপরিহার্য।

বর্তমান বিশ্বের অস্থিরতার মাঝেও হযরত ঈদ্রিস (আ.)–এর শিক্ষা আমাদের মনে নতুন শক্তি যোগায়। তাঁর জীবন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়—মানুষের অন্তরে যদি মানবতার আলো থাকে, তাহলে অন্ধকার কখনো টিকতে পারে না। তাঁর পথ অনুসরণ করলেই আমরা একটি সুন্দর, শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়পূর্ণ সমাজ গড়ে তুলতে পারি।

Previous
Next Post »

Please do not enter any spam link in the comment box. ConversionConversion EmoticonEmoticon